শিখাবিডি ডেক্স :: দুর্নীতি মুক্তকরণ বাংলাদেশ ফোরামের কেন্দ্রীয় সভাপতি সিনিয়র আইনজীবী নাসির উদ্দিন, সিনিয়র সহ সভাপতি ইকবাল হোসেন চৌধুরী, উপদেষ্টা নেছারুল হক চৌধুরী বুস্তান স্যার, ড. রমেন্দ্র নাথ ভট্টাচার্য্য ও কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক জননেতা মকসুদ হোসেন এক বিবৃতিতে বলেন, নেতা তৈরির কারখানা ডাকসু, জাকসু, রাকসু, চাকসু সহ কলেজ বিশ্বিববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদ নির্বাচন স্বাধীনতা উত্তর থেকে অনুষ্ঠিত হতো। স্বাধীনতার পর এর ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকে। কিন্তু ১৯৯১ সালে তৎকালীন সরকার এই নেতা তৈরির কারখানার প্রক্রিয়া ছাত্র সংসদ নির্বাচন বন্ধ করে দেয়। তৎকালীন বিরোধী দলও এ বিষয়ে টেবিলের নিচ দিয়ে হাত তালি দিয়েছে। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর ছাত্র দাবীর প্রেক্ষিতে ২০১৯ সালে ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এরপরের ইতিহাস সবার জানা।
উল্লেখ্য, দুর্নীতি মুক্তকরণ বাংলাদেশ ফোরাম দীর্ঘ দিন যাবৎ এ দাবীর সমর্থনে মিছিল, মিটিং ও স্মারকলিপি মধ্য দিয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিতকরণ প্রক্রিয়া অব্যাহত রেখেছিল।
২০২৪ এ কোটা সংস্কার আন্দোলন, পরবর্তীতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ২নং দাবী ছিল ছাত্র সংসদ নির্বাচন। অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হওয়ার ১ এক বছর পর বহু প্রতীক্ষিত ডাকসু নির্বাচন ৯ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন উৎস মুখর পরিবেশে সুষ্ঠু ভাবে সম্পন্ন হওয়ায় ঢাবি’র ভিসি অধ্যাপক নিয়াজ আহমদ খানের বিরোচিত সাহসী ভূমিকা, শিক্ষকমন্ডলীর সার্বিক সহযোগিতা, শিক্ষার্থীদের আন্তরিকতার জন্য সকলকে প্রাণঢালা অভিনন্দন ও মোবারকবাদ জানিয়েছেন দুর্নীতি মুক্তকরণ বাংলাদেশ ফোরামের নেতৃবৃন্দ।